আইনেট প্রতিনিধিঃ বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যৌথ ভাবে। তাই রাখঢাক না রেখেই সে কথা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানিয়েছিলেন নাতাশা স্ট্যানকোভিচ। তারই মাশুল গুনছেন যেন নাতাশা। স্বামীর দেশ ছেড়ে নিজের দেশে ফিরে গিয়েছেন। একরত্তি ছেলেকে নিয়ে নিজেকে গুছিয়ে নেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নাতাশা কোনো বক্তব্য বা ছবি দিলেই রে-রে করে তেড়ে় আসছেন নেটাগরিকেরা। কটাক্ষ ছুড়ে দিচ্ছেন প্রতিনিয়ত। হোক সাবেক! তবু চার বছর তারা গাঢ় সম্পর্কে বাঁধা ছিলেন। সেই অনুভূতি থেকেই বোধ হয় ‘সাবেক’ স্ত্রীর পাশে দাঁড়ালেন হার্দিক। প্রথম বার প্রকাশ্যে সমর্থন করলেন তাকে। বিচ্ছেদের পর ছেলে অগস্ত্যকে নিয়ে সার্বিয়ার একটি থিম পার্কে গিয়েছিলেন তিনি। মা-ছেলের ছুটি কাটানোর কিছু মুহূর্ত স্বাভাবিক ভাবেই ক্যামেরাবন্দি। কখনো মা-ছেলে ডাইনোসরের মূর্তির সামনে দাঁড়িয়ে। কখনো নিজেদের মেলে ধরেছেন নীল আকাশের নীচে। এই ছবির নীচেই হার্দিক ভালোবাসার চিহ্ন এঁকে দিয়েছেন। তার দু’চোখে ভালোবাসার প্রকাশ। মা-ছেলের যুগলবন্দি মন কেড়েছে তার, সে কথা জানাতেও ভোলেননি। হার্দিকের এই ইতিবাচক মনোভাব মন কেড়েছে তার অনুরাগীদের। এক নেটাগরিক মন্তব্য বিভাগে লিখেছেন, এ বার নাতাশাকে নিয়ে নিন্দার ঝড় বন্ধ হোক। হার্দিক তার সাবেককে সমর্থন করছেন। এর পর তাকে অযথা হেনস্থা করার কোনো মানেই হয় না।