img


দেবদারু কৃষি আঞ্চলিক আধিকারিক কার্যালয়ের শুভ সূচনা


আইনেট  প্রতিনিধিঃ    রাজ্যসরকারের উদ্দ্যেশ্যকে সাফল্যমন্ডীত করতে কাজকরেযাচ্ছে জোলাইবাড়ী কৃষিদপ্তর।  অপরদিকে রাজ্যসরকারের হয়ে কৃষকদের কাছে সমস্ত প্রকারের সুযোগ সুবিধা পৌঁছেদিচ্ছে জোলাইবাড়ীর জনপ্রীয় বিধায়ক তথা মন্ত্রী শুক্লাচরন নোয়াতিয়া।  মন্ত্রী শুক্লাচরন নোয়াতিয়ার অক্লান্ত প্রচেষ্টায় জোলাইবাড়ী কৃষকদের জন্য প্রতিনিয়ত নানান সুযোগ সুবিধা প্রদান করাহচ্ছে। রাজ্যসরকারের দেওয়া সমস্তপ্রকারের সুযোগ সুবিধাগুলি স্বচ্ছতারসহিত কৃষকদেরকাছে পোঁছেদিচ্ছে জোলাইবাড়ী কৃষিদপ্তরের তত্বাবধায়ক শ্রীদাম দাস। জোলাইবাড়ী বিধানসভা কেন্দ্রের  প্রায় ৮০ শতাংশ লোকজন কৃষিকাজের উপর নির্ভরশীল। দেবদারু এলাকার লোকজনেরা বিগতদিনে কৃষিকাজের বিভিন্ন সামগ্রী আনার জন্য জোলাইবাড়ী ছুটেযেতেহতো।  তাই এই এলাকার ৮ টি পঞ্চায়েত অধীনে কৃষকদের সুবিধার্থে মন্ত্রী শুক্লাচরন নোয়াতিয়ার অক্লান্ত প্রচেষ্টায় দেবদারু এলাকায় কৃষি আঞ্চলিক আধিকারিকের কার্যালয় স্থাপন করাহয়। শুক্রবার এক অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে এই কার্যালয়ের শুভ উদ্ভোধন করলেন মন্ত্রী শুক্লাচরন নোয়াতিয়া।  প্রদীপ প্রজ্বলন, ফলক উন্মোচন ও ফিতাকেটে কৃষি আঞ্চলিক আধিকারিকের কার্যালয়ের শুভ উদ্ভোধন করলেন মন্ত্রী শুক্লাচরন নোয়াতিয়া। আজকের অনুষ্ঠানে উদ্ভোধকের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন জোলাইবাড়ী কৃষি দপ্তরের তত্বাবধায়ক শ্রীদাম দাস, জোলাইবাড়ী ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান তাপস দত্ত, দক্ষিন জেলাপরিষদের সদস্য শম্ভু মানিক, জোলাইবাড়ী ব্লকের বি এস সির চেয়ারম্যান অশোক মগ, বিশিষ্ট সমাজসেবী সুজিত দত্ত,বিশিষ্ট সমাজসেবী চেথই মগ,  জীতিরাম ত্রিপুরা সহ অন্যান্যরা।  অনুষ্ঠানে বক্তব্যরাখতেগিয়ে মন্ত্রী রাজ্যসরকার কৃষকদের উন্নয়নস্বার্থে কি কি পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে তাসম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলেধরেন।  এছারা বিগত বাম আমলে কৃষকদের বঞ্চনার চিত্র সকলের সামনে তুলেধরাহয়। মন্ত্রী জানান বিগত বাম আমলে কৃষকরা কিছুপেতে গেলে আন্দোলন করতে হতো।  বামেদের লাইনে হেটে কৃষকরা তাদের সুযোগ সুবিধা পেতো।  বর্তমান সময়ে রাজ্যে বিজেপি আই পি এফ টির জোট সরকার চলাকালিন সময়ে কৃষকদের কোনোপ্রকার আন্দোলন করতে হয়না।  আন্দোলন ছারাই কৃষকদের কাছে সমস্ত প্রকারের সুযোগ সুবিধা পৌঁছে দেওয়াহচ্ছে।  বর্তমান সময়ে কৃষকদের কোনোপ্রকার চাঁদা দিতেহচ্ছেনা।  বিগতদিনে কৃষকদের উৎপাদিত ফসল বাজারজাত করার আগেই পার্টি ফান্ডে বিশেষ তহবিলের চাঁদা প্রদানকরতে হতো।  এতেকরে কৃষকরা কৃষিকাজে আগ্রহ প্রকাশ করতোনা।  বর্তমানসময়ে কোনোপ্রকার চাঁদাবাজী ছারা রাজ্যসরকারের দেওয়া বিভিন্ন সুযোগ সুবিধাপেয়ে কৃষকরা পুনরায় কৃষিকাজে বেশিপরিমানে আগ্রহ প্রকাশকরছে।